eNewsroom India Logo

পশ্চিমবঙ্গের বাঙালি মুসলমান পরিকল্পিত বিদ্বেষের শিকার

Date:

Share post:

মির্জা মোসারফ হোসেন

গত নভেম্বরে মুর্শিদাবাদ জেলার বেলডাঙায় জগদ্ধাত্রীপুজোর সময়ে এক প্যান্ডেলের ইলেকট্রনিক ডিসপ্লেতে কিছু মুসলমানবিদ্বেষী কথাবার্তা লেখা হওয়া থেকে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়ায়। মুসলমান সম্প্রদায়ের অনেকে ওই বার্তা উত্তেজিত হয়ে পড়েন, ফলে হিন্দু-মুসলমান সংঘর্ষ হয়। দুপক্ষ থেকেই ঢিল ছোড়াছুড়ি হয় বলে জানা গেছে, যার ফলে ভাংচুর এবং আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে। বহু মানুষ আহত হন। জেলা প্রশাসনকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কঠোর নিষেধাজ্ঞা জারি করতে হয় এবং ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখতে হয়।

অথচ পশ্চিমবঙ্গের মূলধারার সংবাদমাধ্যমে এই ঘটনাবলীর যে প্রতিবেদনগুলো প্রকাশিত হয়েছিল, তাতে আইনশৃঙ্খলার অবনতির উপরেই জোর দেওয়া হয়। যে মুসলমানবিদ্বেষী বার্তা প্ররোচনা হিসাবে কাজ করেছিল তার উপর নয়। এমনিতেও দেখা যায়, যেসব ঘটনায় অভিযুক্ত মুসলমান, সেখানে সংবাদমাধ্যম ওই ব্যক্তির ধর্মীয় পরিচয়ের উপর জোর দেয়। প্রায়শই দেখা যায় শিরোনামে তার মুসলমান পরিচয়ে জোর দেওয়া হচ্ছে, যদি তা ওই মামলায় প্রাসঙ্গিক না-ও হয়। এই ধরনের ভাষ্য বাঙালি মুসলমান মানেই ‘জন্ম থেকে অপরাধী’ বা ‘সমাজবিরোধী’ – এই বাঁধাধরা ভাবনাকে স্বীকৃতি দেয়। যেমন মালদা, মুর্শিদাবাদের মত সীমান্তবর্তী জেলায় সাধারণ চুরির ঘটনাকেও ‘বাংলাদেশি মুসলমান’-দের করা ‘সংগঠিত অপরাধ’ হিসাবে দেখানো হয়। তাতে সীমান্তের ওপারের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ বা সাম্প্রদায়িক উদ্দেশ্যের প্রমাণ পাওয়া যাক আর না-ই যাক।

সাম্প্রদায়িক হিংসার ক্ষেত্রে আবার প্রায়শই দেখা যায়, একদিকে সংবাদমাধ্যম হিংসার শিকার হিন্দুদের ধর্মীয় পরিচয়ের উপর জোর দেয়, অন্যদিকে মুসলমানদের উপর আক্রমণের ঘটনাকে কম গুরুত্ব দেয় বা অগ্রাহ্য করে। ঘটনাবলীকে এইভাবে তুলে ধরার প্রবণতায় হিংসার কারণ থেকে মানুষের নজর সরে যায় আর বাঙালি মুসলমান সমাজকে হিন্দু নাগরিকদের চোখে দানবিক করে তোলে। ফলে তাঁরা সমাজে আরও বেশি করে প্রান্তিক হয়ে পড়েন। তাত্ত্বিকভাবে বলতে গেলে, এসব হল বর্ণবিদ্বেষী বাঁধাধরা ভাবনা তৈরি করার যে নির্দিষ্ট ভাষ্য আছে তার উদাহরণ। এতে সূক্ষ্মভাবে একপেশে চিন্তাভাবনা নির্মাণ করা হয়। একে পণ্ডিতরা বলেন জ্ঞানতাত্ত্বিক মুসলমানবিদ্বেষ (epistemic Islamophobia)। এ জিনিস সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের থেকে মুসলমান সমাজকে কেবল বিচ্ছিন্ন করছে না, বাংলার বহুত্ববাদী সামাজিক গঠনেরও বারোটা বাজাচ্ছে।

জ্ঞানতাত্ত্বিক মুসলমানবিদ্বেষ কী?

জ্ঞানতাত্ত্বিক মুসলমানবিদ্বেষ বলতে বোঝানো হয় এমন এক মুসলমানবিদ্বেষকে যা ইসলামিয় বিশ্বাস সম্পর্কে, মুসলমানদের সম্পর্কে এবং তাঁদের সাংস্কৃতিক পরিচয় সম্পর্কে সমাজে বিকৃত বা ভুল ধারণাকে লালন করে। উত্তর-ঔপনিবেশিক গবেষণার পণ্ডিত র‍্যামন গ্রসফগুয়েল এই কথাটার উদ্গাতা। তিনি এই শব্দবন্ধ ব্যবহার করেছেন ইসলাম সম্পর্কে এমন শত্রুভাবাপন্ন মানসিকতাকে বোঝাতে যা সাধারণ কুসংস্কার বা বৈষম্যকেও ছাড়িয়ে যায়। আলিয়া আল-সাজি, তারিক মওদুদ, জিয়াউদ্দিন সর্দার, নাভেদ বাকালি, সামি জুবেইদা আর খালেদ আবু এল ফাদল ইসলাম ধর্ম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে যেসব পক্ষপাত ও ভ্রান্ত ধারণা আছে সেগুলোর কাটাছেঁড়া করে দেখিয়ে জ্ঞানতাত্ত্বিক মুসলমানবিদ্বেষ ব্যাপারটাকে বোঝানোর ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন। পাশ্চাত্য জ্ঞানতত্ত্ব, উত্তর-উপনিবেশবাদ এবং বৈষম্যবিরোধী ভাবনায় জারিত তাঁদের কাজ মুসলমানবিদ্বেষ দূর করার প্রয়াসে গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।

জ্ঞানতাত্ত্বিক মুসলমানবিদ্বেষ কেবল বর্ণনা বা অভিব্যক্তির মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে নেতিবাচক ধারণা তৈরি করে না। বরং শিক্ষাক্ষেত্র, সংবাদমাধ্যম, সাহিত্য, ইতিহাস এবং সমাজে আধিপত্যকারী সাংস্কৃতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে তৈরি হওয়া সাংস্কৃতিক পক্ষপাত থেকেই এই ধরনের মুসলমানবিদ্বেষ জন্ম নেয়। এই ধরনের মুসলমানবিদ্বেষ দীর্ঘকাল ধরে বাঁধাধরা ভাবনাগুলোকে গড়ে তোলে। এতে মুসলমানদের ন্যায়নীতিবোধহীন, অশিক্ষিত, অসভ্য অথবা সমাজের পক্ষে বিপজ্জনক বলে চিত্রিত করা হয়। ফলে মুসলমানদের ধর্ম, সংস্কৃতি এবং সামাজিক পরিচয় সম্পর্কে ভুল অথবা পক্ষপাতদুষ্ট ভাবনার জন্ম হয়। ফলে মুসলমানদের প্রতি বৈষম্য, অবজ্ঞা, এমনকি নিপীড়নেরও যুক্তি তৈরি হয়ে যায়।

যদিও এটাকে পশ্চিমি বয়ান বলে ধরা হয়, এই বয়ান আমাদের এখানেও সমানভাবে প্রযোজ্য। যেমন পশ্চিমবঙ্গের ভিত রয়েছে ঔপনিবেশিক ইতিহাসে এবং উনবিংশ শতকের বাংলার নবজাগরণের সময়কার ধর্মীয় সংস্কার আন্দোলনে। তার প্রভাব আজও বিদ্যমান। জ্ঞানতাত্ত্বিক মুসলমানবিদ্বেষ পশ্চিমবঙ্গের সমাজে নানা চেহারায় দেখা যায়। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্যবইগুলো প্রায়শই মুসলমানদের ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং অবদানকে অগ্রাহ্য করে বা বিকৃত করে। বাংলার ইতিহাসে মুসলমানদের ভূমিকাকে পক্ষপাত এবং নেতিবাচক ভাবনার বশবর্তী হয়ে চিত্রিত করা হয়।

শিক্ষাক্ষেত্রে ও জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে ভ্রান্ত চিত্রায়ন

বাংলার মিডিয়া এবং সিনেমা প্রায়শই মুসলমানদের হিংসা, সন্ত্রাসবাদ বা রাজনৈতিক অস্থিরতার সঙ্গে যুক্ত করে দেখায়। ফলে তাঁদের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ভূমিকা সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণাকে প্রশ্রয় দেওয়া হয়। সাম্প্রতিককালে দেখা গেছে, রাজনৈতিক ভাষণ এবং মিছিলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মুসলমান সমাজকে বিশ্বাসঘাতক বা বিদেশি বলে চিত্রিত করা হয়। ইসলাম আর ‘আভ্যন্তরীণ সংঘাত’ বা ‘অপরাধ’ যেন সমার্থক। এর ফলে সমাজে মুসলমানদের প্রতি শত্রুতার মনোভাব লালিত হয়। এই ধরনের রাজনৈতিক বয়ান সমাজে মুসলমানদের অবমূল্যায়ন ঘটায়।

মসজিদ, মাদ্রাসা বা অন্যান্য ইসলামিয় প্রতিষ্ঠানকে সন্দেহের চোখে দেখা হয় এবং দুর্বল বা সাংস্কৃতিকভাবে সংঘাতমূলক তকমা দিয়ে দেওয়া হয়। ইসলামিয় শিক্ষা বা ভাবনাচিন্তাকে পাশ্চাত্য মানদণ্ডে ‘সেকেলে’ বা ‘অজ্ঞানতাপ্রসূত’ বলে তাচ্ছিল্য করা হয়। পাশ্চাত্য থেকে আমদানি হওয়া এই ভাষ্য আমাদের সমাজে প্রাতিষ্ঠানিক চেহারা নিয়ে ফেলেছে, ফলে বাঙালি মুসলমানদের জ্ঞানতাত্ত্বিক অবদানগুলোকে অগ্রাহ্য করা হয়।

অর্থনৈতিক ফারাক এবং সামাজিক বিচ্ছিন্নতা

মুসলমান সমাজ বারবার অর্থনৈতিক প্রান্তিকতার সম্মুখীন হয়। হিন্দু আর মুসলমানদের মধ্যে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কর্মসংস্থান এবং অন্যান্য সুযোগসুবিধা পাওয়ার ব্যাপারে বিস্তর ফারাক আছে। এই অসাম্যের শিকড় রয়েছে এমন এক জ্ঞানতাত্ত্বিক কাঠামোয়, যা মুসলমানদের জ্ঞান ও সাংস্কৃতিক অবদানকে প্রাপ্য গুরুত্ব দেয় না, ফলে মূলধারায় তাদের অন্তর্ভুক্তি বাধা পায়। উপরন্তু মুসলমানদের ধর্মীয় আচার, পোশাকআশাক, খাদ্যাভ্যাস এবং জীবনযাত্রা সম্পর্কে অজ্ঞানতা আর তাচ্ছিল্য বজায় থাকে। যেমন যিনি দৃশ্যতই মুসলমান, তাঁকে অনেকসময় হাসিঠাট্টা বা কটূক্তি সহ্য করতে হয়। তাঁর সাংস্কৃতিক অভ্যাসগুলোকে বোঝার কোনো চেষ্টাই করা হয় না।

বাংলার বিশ্ববিদ্যালয় ও সাংস্কৃতিক বৃত্তে মুসলমানদের প্রতিনিধিত্ব বেশ কম। মুসলমান চিন্তক, সাংস্কৃতিক কর্মী বা বুদ্ধিজীবীরা সাধারণত মূলধারায় নিজেদের প্রভাব ফেলতে ব্যর্থ হন, ফলে তাঁদের শৈল্পিক ও বৌদ্ধিক অবদান একপাশে পড়ে থাকে। সোশাল মিডিয়া, ব্লগ এবং অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোতে মুসলমানবিদ্বেষ এখন অত্যন্ত স্পষ্ট। এমন সব নেতিবাচক মন্তব্য, ভুয়ো খবর ও ঘৃণাভাষণ ছড়ানো হয় যা মুসলমানদের সম্পর্কে ভুল ধারণা এবং অবিশ্বাস বাড়িয়ে তোলে।

বাঙালি মুসলমানদের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বৈচিত্র্যময় এবং বহুমুখী। তাঁরা ভারতীয় উপমহাদেশের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। কিন্তু সমাজের এক বড় অংশ তাঁদের বিকৃত এবং পক্ষপাতদুষ্ট চোখ দিয়ে দেখে। বাঙালি মুসলমানদের ঐতিহ্য, ভাষা এবং ধর্ম অতি সামান্য শ্রদ্ধা ও স্বীকৃতি পেয়ে থাকে। বাংলার বহু মুসলমান পরিবার আজও ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে নানারকম সামাজিক ও অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়। ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা, এই ধর্মের ভাষার প্রতি তাচ্ছিল্য এবং ইসলামিয় সংস্কৃতি সম্পর্কে অজ্ঞানতা এক ধরনের জ্ঞানতাত্ত্বিক মুসলমানবিদ্বেষ তৈরি করে।

আরো পড়ুন:  সত্য, প্রেম এবং অহিংসা: হিন্দু ধর্মের রাহুল গান্ধীর দৃষ্টিভঙ্গি

এসবের ফলে বাঙালি মুসলমানরা অনবরত অপমান, বৈষম্য এবং সামাজিক বিচ্ছিন্নতার সম্মুখীন হন। তাঁদের পেশাগত উন্নতি, শিক্ষা এবং সামাজিক গ্রহণযোগ্যতার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় তাঁদের ধর্মীয় পরিচয়। তাঁরা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রেও অবহেলিত হন। বিশেষ করে মুসলমান মহিলারা অনেক বেশি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হন, কারণ তাঁরা সমালোচনা আর আভ্যন্তরীণ নিপীড়ন – দুয়েরই শিকার।

জ্ঞানতাত্ত্বিক মুসলমানবিদ্বেষের মোকাবিলা করতে গেলে জ্ঞানতাত্ত্বিক বহুত্ববাদ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এই দৃষ্টিভঙ্গি বিভিন্ন জাতি, ধর্ম ও সংস্কৃতির জ্ঞান ও বিশ্বাসকে সমানভাবে বিচার করে। ন্যায় ও সাম্যকে লালন করতে হলে সমাজে এক ধরনের নতুন চেতনার চাষ করতে হবে আভ্যন্তরীণ পক্ষপাত, নিপীড়ন ও ভ্রান্ত ধারণাগুলোর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে।

বৈষম্যহীন সমাজ গড়ে তোলা

জ্ঞানতাত্ত্বিক মুসলমানবিদ্বেষ দূর করতে হলে এবং বাঙালি মুসলমানদের সমান সম্মান ও অধিকার দিতে হলে আমাদের প্রথমেই সমাজে বহুত্ববাদী দৃষ্টিভঙ্গির প্রচার করতে হবে। এর প্রথম ধাপ হল বিভিন্ন ধর্ম, সংস্কৃতি, জাতি ও সমাজের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন। এর জন্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সংবাদমাধ্যম এবং সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর মধ্যে সক্রিয়তা দরকার। শিক্ষায় মুসলমান সমাজের ইতিবাচক চিত্রায়ন এবং তাঁদের উত্তরাধিকার, সংস্কৃতি ও ভাষার যথাযথ প্রতিনিধিত্বও প্রয়োজন। বাঙালি মুসলমানদের ইতিহাস সম্পর্কে সঠিক তথ্য, বিশেষত সাহিত্য, শিল্প এবং বিজ্ঞানে তাঁদের অবদান তুলে ধরা দরকার।

বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধার বাতাবরণ গড়ে তোলার যেমন অপরিহার্য, একইরকম জরুরি মুসলমানদের মধ্যে তাঁদের উত্তরাধিকার, সংস্কৃতি ও বাংলা ভাষা সম্পর্কে আত্মবিশ্বাস তৈরি করা। জ্ঞানতাত্ত্বিক মুসলমানবিদ্বেষ সামলানোর জন্যে সমাজকে মুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বহুত্ববাদী দৃষ্টিভঙ্গি অবলম্বন করতে হবে। মিডিয়ার মুসলমানদের প্রতি নেতিবাচক মনোভাবকে নিরুৎসাহ করাও জরুরি।

পশ্চিমবঙ্গে বাঙালি মুসলমানদের জন্যে একটা মানবিক, বৈষম্যহীন সমাজ গড়ে তুলতে যৌথ সচেতনতা এবং সব ধরনের বৈষম্য ও মুসলমানবিদ্বেষের বিরুদ্ধে কার্যকলাপ অপরিহার্য। পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও বোঝাপড়ার চেষ্টা করে আমরা এমন একটা বহুত্ববাদী সমাজ গড়ে তুলতে পারি, যেখানে সব ধর্মের এবং সম্প্রদায়ের মানুষ সমান সম্মান ও অধিকার নিয়ে বাঁচতে পারেন।

 

 

spot_img

Related articles

Politics, Power, and Cinema: Author Rasheed Kidwai Captivates Dubai Audience

Dubai: Literature enthusiasts from India and Dubai gathered at the India Club for a memorable evening with celebrated...

The Untamed Soul of Indian Cinema: How Ritwik Ghatak’s Art Still Speaks to Our Times

The World Cinema Project has restored, among other films, Titas Ekti Nodir Naam by Ritwik Ghatak. Martin Scorsese,...

How India’s Symbol of Love Is Being Twisted into a Tool of Hate

The Taj Mahal, regarded as one of the Seven Wonders of the World, is one of the major...

“Students Don’t Know Who Fazlul Huq Was”: Bengal Scholars Lament Erasure of Sher-e-Bangla’s Legacy

Kolkata: “In many colleges and universities, students and even teachers are unaware of who Fazlul Huq truly was,”...